অপরিচিতা গল্পের সংক্ষিপ্ত জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর। এইচএসসি পরীক্ষা সকল বোর্ড।
একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণির প্রিয় শিক্ষার্থী বন্ধুরা। আশা করি তোমারা সকলেই ভালো আছো। আমি রঞ্জু, Runner Education BD এর পক্ষ থেকে তোমাদের সকলকেই স্বাগতম। আজকে আমরা বাংলা ১ম পত্রের 'অপরিচিতা' গল্পের সংক্ষিপ্ত জ্ঞানমূলক প্রশ্ন ও উত্তর শিখবো। চল আর কথা না বাড়িয়ে আজকের ক্লাস শুরু করা যাক।
অপরিচিতা গল্পের জ্ঞানমূলক প্রশ্নোত্তর
প্রশ্ন-১। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে জন্ম গ্রহন করেন?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৮৬১ সালে ৭ মে জন্ম গ্রহন করেন।
প্রশ্ন-২। বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্প রচয়িতা কে ছিলেন?
উত্তরঃ বাংলা সাহিত্যের প্রথম সার্থক ছোটগল্প রচয়িতা ছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন-৩। 'অপরিচিতা' গল্পটি প্রথম কোন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়?
উত্তরঃ 'অপরিচিতা' গল্পটি প্রথম 'সবুজপত্র' পত্রিকায় প্রকাশিত হয়।
প্রশ্ন-৪। 'সবুজপত্র' পত্রিকার সম্পাদক কে ছিলেন?
উত্তরঃ 'সবুজপত্র' পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন প্রমথ চৌধুরী।
প্রশ্ন-৫। 'অপরিচিতা' গল্পটি প্রথম কোন গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে?
উত্তরঃ 'অপরিচিতা' গল্পটি প্রথম 'গল্পসপ্তক' গ্রন্থে প্রকাশিত হয়েছে।
উত্তরঃ 'অপরিচিতা' গল্পের লেখক রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
প্রশ্ন-৭। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কত সালে মৃত্যুবরণ করেন?
উত্তরঃ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ১৯৪১ সালে ৭ আগষ্ট ঢাকায় মৃত্যুবরণ করেন।
প্রশ্ন-৮। 'অপরিচিতা' গল্পের গল্পকথকের নাম কী?
উত্তরঃ 'অপরিচিতা গল্পের গল্পকথকের নাম অনুপম।
প্রশ্ন-৯। 'অপরিচিতা' গল্পে শম্ভুনাথ সেনের পেশা কী ছিল?
উত্তরঃ 'অপরিচিতা' গল্পে শম্ভুনাথ সেনের পেশা ছিল ডাক্তারি।
প্রশ্ন-১০। শম্ভুনাথ সেনের মেয়ের নাম কী?
উত্তরঃ শম্ভুনাথ সেনের মেয়ের নাম কল্যাণী।
উত্তরঃ অনুপমের আসল অভিভাবক তার মামা।
প্রশ্ন-১২। পন্ডিতমশায় অনুপমের চেহারাকে কীসের সঙ্গে তুলনা করতেন?
উত্তরঃ পন্ডিতমশায় অনুপমের চেহারাকে শিমুল ফুল ও মাকাল ফলের সঙ্গে তুলনা করতেন।
প্রশ্ন-১৩। 'অপরিচিতা' গল্পে বর্ণিত কার সরস রসনার গুণ রয়েছে?
উত্তরঃ 'অপরিচিতা' গল্পে বর্ণিত অনুপমের বন্ধু হরিশের সরস রসনার গুণ রয়েছে।
প্রশ্ন-১৪। কন্যাকে আশীর্বাদ করার জন্য কাকে পাঠানো হয়েছে?
উত্তরঃ কন্যার আশীর্বাদ করার জন্য বিনুদাদাকে পাঠানো হয়েছে।
প্রশ্ন-১৫। অনুপমের মামা কি দিয়ে কন্যাকে আশীর্বাদ করেন?
উত্তরঃ অনুপমের মামা একজোড়া এয়ার রিং দিয়ে কন্যাকে আশীর্বাদ করেন।
উত্তরঃ বিয়ে উপলক্ষে কনেপক্ষকে কলকাতায় আসতে হলো।
প্রশ্ন-১৭। লক্ষ্মী কীসের দেবী?
উত্তরঃ লক্ষ্মী ধন ও ঐশ্বর্যের দেবী।
প্রশ্ন-১৮। কন্সর্ট কী?
উত্তরঃ কন্সর্ট হচ্ছে নানারকম বাদ্যযন্ত্রের ঐকতান।
প্রশ্ন-১৯। 'স্বয়ংবরা' শব্দের অর্থ কি।
উত্তরঃ স্বয়ংবরা শব্দের অর্থ হচ্ছে যে মেয়ে নিজেই নিজের স্বামী নির্বাচন করে।
প্রশ্ন-২০। মাকে নিয়ে অনুপম কোথায় যাচ্ছিল?
উত্তরঃ মাকে নিয়ে অনুপম তীর্থে যাচ্ছিল।
উত্তরঃ 'অপরিচিতা' গল্পে দেনা-পাওনাকে বিয়ের স্থল অংশ বলা হয়েছে।
প্রশ্ন-২২। অনুপমের অন্তরে কোন কথাটি চিরজীবনের গানের ধুয়া হয়ে রইল?
উত্তরঃ অনুপমের অন্তরে 'জায়গা আছে' কথাটি চিরজীবনের গানের ধুয়া হয়ে রইল।
প্রশ্ন-২৩। 'অপরিচিতা' গল্পটি কোন পুরুষের জবানিতে লেখা?
উত্তরঃ 'অপরিচিতা' গল্পটি উত্তম পুরুষের জবানিতে লেখা।
প্রশ্ন-২৪। শম্ভুনাথ সেন সেকরার হাতে কি পরখ করতে দিয়েছিলেন।
উত্তরঃ শম্ভুনাথ সেন সেকরার হাতে একজোড়া এয়ার রিং পরখ করতে দিয়েছিলেন।
প্রশ্ন- ২৫। কোন কথা স্বরণ করে অনুপমের মামা ও মা এক যোগে বিস্তর হাসিলেন?
উত্তরঃ গায়ে হলুদে কনের বাড়িতে যে সংখ্যক বাহক গিয়েছিল তাদের আপ্যায়নে কল্যাণীদের কিরকম নাকাল হতে হবে সে কথা স্মরণ করে অনুপমের মামা ও মা একযোগে বিস্তর হাসিলেন।
প্রশ্ন- ২৬। রবীন্দ্রনাথের অপরিচিতা গল্পের মূল সুর কি?
উত্তরঃ দৃঢ় চেত নারী ব্যক্তিত্বের জাগরন ও পুরুষতন্ত্রের অমানবিকতার স্ফুরণ অপরিচিতা গল্পের মূল সুর।
প্রশ্ন- ২৭। অপরিচিতা গল্পে কল্যাণীর মাঝে কোনটি দেখা যায়?
উত্তরঃ অপরিচিতা গল্পে কল্যাণীর মাঝে দেশাত্মবোধ দেখা যায়।
প্রশ্ন- ২৮। অপরিচিতা গল্পের বিশেষ দিক কোনটি?
উত্তরঃ অপরিচিতা গল্পে নারী ব্যক্তিত্বের জাগরণ ফুটে উঠেছে।
প্রশ্ন- ২৯। কল্যাণীর বিয়েতেও স্বীকৃতি ও মেয়েদের শিক্ষা ব্রত গ্রহণ করায় পাঠকের চোখে তার কোন বৈশিষ্ট্য ধরা পড়েছে?
উত্তরঃ পাঠকের চোখে মূল্যবোধ ধরা পড়েছে।
প্রশ্ন- ৩০। গজানন বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে?
উত্তরঃ গজানন বলতে গণেশ কে বোঝানো হয়েছে।
উত্তরঃ অপরিচিতা গল্পে ফলের মতো গুটি বলতে অনুপমের নিষ্ফল জীবন বোঝানো হয়েছে।
প্রশ্ন-৩২। অপরিচিতা গল্পের কথক এর বয়স কত ছিল?
উত্তরঃ অপরিচিতা গল্পের কথক এর বয়স ছিল ২৭ বছর বয়স।
প্রশ্ন-৩৩। ধনীর মেয়ে মামার অপছন্দ কেন?
উত্তরঃ মাথা উঁচু করে চলবে বলে।
প্রশ্ন-৩৪। আসর জমাতে অদ্বিতীয় কে?
উত্তরঃ হরিশ আসর জমাতে অদ্বিতীয়।
প্রশ্ন-৩৫। অনুপমের বন্ধু হরিশ কোথায় কাজ করতেন?
উত্তরঃ অনুপমের বন্ধু হরিশ কানপুরে কাজ করতেন।